Q 1.কারবার ও শিল্পের উপর ভারত সরকারের পরিবর্তিত নীতির প্রভাব আলোচনা করো।
ভারত সরকারের পরিবর্তিত নীতি কারবার ও শিল্পের উপর বিভিন্ন প্রভাব ফেলতে পারে:
উদ্যোগশীলতা সহায়ক নীতি: সরকার উদ্যোগশীলতা ও উৎপাদন বৃদ্ধিতে মৌলিক নীতি অধিক সমর্থন করতে পারে, যা উদ্যোগী উপাদানের উৎপাদন বাড়ানোর সহায়ক হতে পারে।
উন্নত আধুনিক সুযোগ: শিল্প ও বাণিজ্যিক কারবারের জন্য আধুনিক সুযোগ এবং সুবিধা উন্নত করতে সরকার নীতি গ্রহণ করতে পারে।
উন্নত প্রশিক্ষণ সুযোগ: প্রশিক্ষণ ও বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে কারবার ও শিল্পে উন্নত প্রশিক্ষণের সুযোগ সরকারের সমর্থন দেয়।
নীতিগত নির্বাচন সহায়ক অবস্থা: সরকারের নীতি প্রায় নির্বাচন ও উপাদানের বাণিজ্যিক কারবারে সহায়ক প্রবৃদ্ধি সৃজন করতে সাহায্য করতে পারে।
নীতিগত আত্মনির্ভরণ: সরকার নীতি সাধারণভাবে নির্ভরণ এবং স্বয়ংসমর্থন কারবার ও শিল্পের প্রতি অনুমোদন করতে সাহায্য করতে পারে।
এই প্রভাবগুলি মিলে, সরকারের নীতি বিশেষভাবে ভারতের কারবার ও শিল্পের উন্নতি এবং উন্নত ব্যবস্থাপনা সমর্থন করতে সাহায্য করতে পারে।
বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার সীমাবদ্ধতা গুলি লেখো
Q 2)বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনার সীমাবদ্ধতা গুলি লেখো
Ans.বৈজ্ঞানিক ব্যবস্থাপনা এমন একটি পদ্ধতি যা বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়াগুলির মাধ্যমে কাজ করে এবং নির্ধারিত সীমাগুলি আছে যা এই পদ্ধতিতে মেরামত করতে সাহায্য করে। কিছু গুরুত্বপূর্ণ সীমাবদ্ধতা সংজ্ঞান করা যেতে পারে:
সীমাবদ্ধ সময়কাল: একটি প্রকল্পের সম্পাদন এবং সমাপনের জন্য নির্ধারিত সময় পরিধি স্থাপন করা যেতে পারে।
বাজেট সীমাবদ্ধতা: প্রকল্পের জন্য নির্ধারিত বাজেট সীমা সেট করা হয়, যা প্রকল্পের খরচের সীমার পরিধি নির্ধারণ করে।
কার্যসীমাবদ্ধতা: প্রকল্পের কর্মচারীদের জন্য স্পষ্ট কাজের সীমা স্থাপন করা হয়, যার মাধ্যমে কোনও নির্দিষ্ট কর্মচারী নির্ধারিত কাজে নিয়োগ করা হয়।
মান নির্ধারণ: প্রকল্পের মানের সীমা স্থাপন করা হয়, যাতে প্রকল্পের প্রোডাক্ট বা সেবা সেট মান মান ক্রমে উত্পাদিত হয়।
সুরক্ষা সীমাবদ্ধতা: বৈজ্ঞানিক ডেটা এবং প্রযুক্তির সুরক্ষা সীমাবদ্ধতা স্থাপন করা হয়, যাতে নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা সংরক্ষিত থাকে।
এই সীমাগুলি প্রকল্পের বৈজ্ঞানিক সাক্ষরতা এবং প্রদর্শন সাধারণভাবে মানব বৈজ্ঞানিক কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
Q3.কর্মনীতি ও কর্মপদ্ধতির মধ্যে পার্থক্য দেখাও
Ans.কর্মনীতি এবং কর্মপদ্ধতি দুটি বিভিন্ন ব্যাপার, এই দুটি সংকল্প করা হয় আপেক্ষিকভাবে একটি কাজ পূর্ণ করার পদ্ধতি নির্ধারণ করে, যেটি একটি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানে অনুসরণ করা হয়।
কর্মনীতি:
লক্ষ্য এবং উপলক্ষ্য: কর্মনীতি একটি সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের মূল লক্ষ্য এবং উপলক্ষ্য নির্ধারণ করে, যা সংস্থার প্রধান উদ্দেশ্য সাধা হয়।
মৌলদেয় সূচনা: কর্মনীতি মৌলদেয় নীতি, কার্যকর অপেক্ষাকাল, আচরণ আইন, আইনিক সামগ্রী এবং অন্যান্য সামগ্রীর সূচনা করে, যেটি সংস্থার সদস্যদের আচরণ সম্পর্কে গাইড করে।
নীতি স্থাপনা: কর্মনীতি স্থাপনা করে এবং এটি সংস্থার সদস্যদের উপর স্পষ্ট হয়নি যাত্নে কীভাবে উললিত হতে হবে তা নির্ধারণ করে।
ব্যবস্থাপনা ও মনোনিবেশ: সংস্থা কর্মনীতি অনুসরণ করে এবং এটির পর্যালোচনা করে, নীতি পরিপালন এবং আপনাই পরিবর্তন করার ক্ষমতা সংরক্ষণ করে।
কর্মপদ্ধতি:
একে অপরের সাথে মেল খাওয়া: কর্মপদ্ধতি সংস্থার সদস্যদের মধ্যে সহযোগিতা এবং মেলবন্ধন উত্থাপন করে, সাংঘটিত করে এবং কাজ পূর্ণে সাহায্য করে।
প্রশাসন: এই পদ্ধতি সংস্থার সকল কাজের নির্দেশনা এবং নির্দেশনা প্রদান করে, যাতে সার্থকভাবে সাংঘটিত হতে সমর্থ থাকে।
উদ্যোগ এবং স্বাধীনতা: কর্মপদ্ধতি সদস্যদের নিজের উদ্যোগ বৃদ্ধি এবং নিজের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা দেয়।
উন্নত যাত্না: সংস্থা সদস্যরা প্রতি দিনে নিজেদের উন্নতি এবং প্রাপ্তিতে যাত্না চালানোর জন্য উদ্যোগ নেয় এবং সুধারনে চেষ্টা করে।
এই পার্থক্যগুলি ব্যবসায়ের বিভিন্ন দিক এবং সাংগঠনিক প্রক্রিয়াগুলির নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
4)কার্যভিত্তিক ও বিভাগীয়ভিত্তিক সংগঠনের মধ্যে পার্থক্য লেখো।
Ans.কার্যভিত্তিক সংগঠন:
কার্যভিত্তিক সংগঠন একটি সম্পূর্ণ প্রকল্পের সাথে যোগাযোগ করে একটি সময়সীমিত কাজ সঞ্চয়ন করে।
এই সংগঠনগুলি প্রকল্পের মাধ্যমে আপনার লক্ষ্য পূরণ করতে সাহায্য করে, এবং কর্মসূচী সময় কেটে যাওয়া সাধ্য করে।
উদাহরণস্বরূপ, একটি প্রকল্প নির্দেশনা অনুসরণ করে যেতে পারে, এবং সেই প্রকল্প শেষ হলে সংগঠনটি বিঘ্নান্ত হয়।
বিভাগীয়ভিত্তিক সংগঠন:
বিভাগীয়ভিত্তিক সংগঠন একটি সমবায় যোগ্য প্রতিষ্ঠান, সরকার, বা অন্য কোনও প্রতিষ্ঠানের ভেতরে আপনার দায়িত্ব বা কাজ নেয়।
এই সংগঠনগুলি নির্দিষ্ট বিভাগে কর্মরত এবং সমপর্যাপ্ত সহায়ক উপাধি প্রদান করতে পারে।
উদাহরণস্বরূপ, একটি কোম্পানির প্রশাসনিক বিভাগ বা একটি সরকারী মন্ত্রণালয় বিভাগ একটি বিভাগীয়ভিত্তিক সংগঠনে উল্লিখন করতে পারে।
এই দুটি সংগঠনের প্রয়োজনীয় দায়িত্ব এবং কার্যক্রম পার্থক্য সৃষ্টি করে, এবং তাদের উদ্দেশ্য এবং কর্মসূচীর স্বভাবে ভিন্নতা আনে।
বাহ্যিক উৎস থেকে কর্মী সংগ্রহের পদ্ধতিগুলি বিবৃত করো
Q5 .বাহ্যিক উৎস থেকে কর্মী সংগ্রহের পদ্ধতিগুলি নিম্নলিখিত হতে পারে:
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি: কোন কোম্পানি বা সংস্থা নিয়োগ প্রকাশ করে একজন কর্মী সংগ্রহ করতে পারে এবং আবেদনকারীদের নিয়োগ প্রক্ষেপ করতে পারে।
সাইট ভিজিট এবং সাক্ষরণ: কোন সংস্থা বা কোম্পানির কর্মী সংগ্রহের জন্য তাদের অফিস বা কারখানা ভ্রমণ করে এবং যোগাযোগ করে আবেদনকারীদের নিয়োগ করতে পারে।
বাণিজ্যিক প্ল্যাটফর্ম: ব্যবহার: অনেক সময় কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠান অনলাইন বাজারদের মাধ্যমে কর্মী সংগ্রহ করতে পারে, উপাধি বা উপাধীন কাজে।
সার্চ ফার্ম: কোন সংস্থা বা কোম্পানি অনলাইন সার্চ ফর্ম পূরণ করতে পারে এবং আবেদনকারীদের তথ্য সংগ্রহ করতে পারে।
সংক্ষেপে, বাহ্যিক উৎস থেকে কর্মী সংগ্রহের পদ্ধতি কোম্পানি বা সংস্থার প্রাথমিক চিন্তা, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, সাইট ভিজিট, বাণিজ্যিক প্লেটফর্ম ব্যবহার এবং সার্চ ফার্ম পূরণ সহ বিভিন্ন উপায়ে সাধ্য।
Q6.নেতৃত্বদান কাকে বলে? নেতৃত্বের প্রয়োজনীয় গুণাবলী লেখো
Ans.নেতৃত্বদান তাকে বলা হয় যে ব্যক্তি বা ব্যক্তিরা নির্দিষ্ট কাজে নেতৃত্ব প্রদান করে, অন্যদের মধ্যে সংগঠিত কাজকর্ম ও উন্নতির দিকে নেতৃত্ব প্রদর্শন করে। নেতৃত্বের প্রয়োজনীয় গুণাবলী হল:
দর্শনা (Vision): নেতা একটি স্পষ্ট দর্শনা অথবা লক্ষ্য রাখতে হবে এবং সেই লক্ষ্যে মানুষের আগে নেতৃত্ব দেখাতে হবে।
আত্ম-প্রতিশ্রুতি (Self-Confidence): নেতা আত্ম-বিশ্বাসের সাথে কাজ করতে হবে এবং অবশ্যই কাজের প্রতি আত্ম-উত্সাহ দেখাতে হবে।
যোগাযোগ (Communication): ভাল যোগাযোগ ক্ষমতা বেশি গুরুত্বপূর্ণ, নেতা অপরের সাথে ভাল যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে।
দৃঢ় কর্মপ্রিয়তা (Commitment): নেতা তার উদ্দেশ্যে দৃঢ় কর্মপ্রিয় হতে হবে এবং তার পরিশ্রম ও নিষ্ঠার মাধ্যমে লক্ষ্যে পৌঁছাতে হবে।
Q7 নিয়ন্ত্রণের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি আলোচনা করো।
Ans.নিয়ন্ত্রণের প্রধান বৈশিষ্ট্যগুলি শুধুমাত্র নির্দিষ্ট সম্প্রেষণ নির্ধারণ নয়, আবার এটি ব্যবহারকারীর আবাসনা, উদ্দেশ্য এবং সার্ভিস প্রাথমিকভাবে কি করে তা নির্ধারণ করে:
নির্দিষ্ট সম্প্রেষণ নির্ধারণ: নিয়ন্ত্রণের একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য হল নির্দিষ্ট সম্প্রেষণ নির্ধারণ করা, অর্থাৎ যে সময় এবং কোন স্থানে নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করা হবে সেটি নির্ধারণ করা।
অটোমেশন: নিয়ন্ত্রণ সিস্টেমগুলি অটোমেটেড হতে পারে, যা কাজগুলি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সম্পাদন করতে সহায়ক হয়, যেহেতু সার্ভিস এবং উপাদান পরিচালনা করার জন্য মানুষের প্রয়োজন নেই।
সেন্সর এবং সার্ভার: নিয়ন্ত্রণে সেন্সর এবং সার্ভার ব্যবহার করা হতে পারে, যেটা আবাসনা স্থান সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে এবং নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদনে সার্ভিস প্রদান করে।
দূরবর্তী অ্যাক্সেস: নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম দূরবর্তী অ্যাক্সেস সরবরাহ করতে পারে, যাতে ব্যবহারকারীরা যেকোনো স্থান থেকে সিস্টেমটি নির্দিষ্ট কাজ সম্পাদন করতে পারে।
সুরক্ষা: নিয়ন্ত্রণ সিস্টেমগুলি সুরক্ষা সুবিধা সরবরাহ করতে পারে, যাতে অনুমতির সাথে অযাপন করা যেতে না পারে এবং অনুমতি থাকান এবং গোপনীয়তা সংরক্ষণের জন্য সুরক্ষাব্যবস্থা থাকে।
এই বৈশিষ্ট্যগুলি নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্য এবং আবাসনা অনুভাব প্রাথমিকভাবে কি করে তা নির্ধারণ করায় সাহায্য করে।